মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গাজায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি বহাল আছে চলে গেলেন বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা গোবর্ধন আসরানি প্রাণবন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচন সম্পন্ন — সভাপতি মনিরুল হক জর্জ, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর ইসলাম সিডনিতে পালিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস কাজী ফারুক বাবুলের কথা,সুরে তানিয়া শারমিন তানিশার ” ময়ূরী “ ঢাকাস্থ লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্র ফোরামের নবীন বরণ অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন আগুনে পুড়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সরঞ্জাম যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ শাহজালালের কার্গো ভিলেজের আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে ঢাকাগামী ফ্লাইট যাচ্ছে চট্টগ্রাম-কলকাতায়

আদর্শ বিক্রি করবেন না: জনপ্রতিনিধিদের আইনমন্ত্রী

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯৪ Time View

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক আদর্শ বিক্রি না করার জন্য জনপ্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ভাচুর্য়াল মতবিনিময় সভায় ঢাকা থেকে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী আগামী ৯ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে জনপ্রতিনিধিদেরকে আদর্শকে বিক্রি না করার আহ্বান জানিয়ে তাদের উদ্দেশে বলেন, শেখ হাসিনার কারণে আপনারা শান্তিতে আছেন, আপনারা শান্তি দেখতে পেয়েছেন। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে শান্তির দেশ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হবে।

মন্ত্রী আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মানুষকে তাদের অধিকার শিখিয়েছেন। তা নাহলে এই দেশের মানুষ অধিকার সম্পর্কে জানত না। বঙ্গবন্ধু সবসময় নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক আন্দোলন করতেন। কখনো নিয়মের বাইের রাজনীতি করতেন না। তিনি সহিংসতার রাজনীতি করতেন না, মানুষ হত্যায় বিশ্বাসী ছিলেন না। তিনি বিশ্বাসী ছিলেন গণতন্ত্রে। সেই গণতন্ত্রের জন্য তিনি ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন।

সেই ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। সারাবিশ্ব যখন এই ভাষণ শুনেছে, তখন তারা বুঝতে পেরেছে এই ভাষণ হবে একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। এই ভাষণ শুনে আমাদের চোখে পানি এসেছিল, এ ভাষণে আমরা স্বাধীনতা যুদ্ধে যাওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়েছিলাম।

মন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের ১৮ জনকে হত্যা করা হয়। সেদিন খন্দকার মোস্তাক, জিয়াউর রহমান ও তার দোসররা আসলে বাংলাদেশকে শেষ করে দিতে চেয়েছিল। তারা বাংলাদেশের ওপর আবার পাকিস্তানি কায়দায় হত্যাযজ্ঞ চালায়। জিয়া এই দেশে রাজাকার ও আলবদর দিয়ে সরকার গঠন করেছিলো। আজ তারা বড়বড় কথা বলে, তারা নাকি গণতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করেছে, তারা সব সময় হত্যাতন্ত্রের জন্য যুদ্ধ করেছে।

মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন। আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহাবুবুল আলম খোকন, কসবা পৌরসভার মেয়র মো. গোলাম হাক্কানী, ব্রা‏হ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. আবদুল আজিজ, কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র মো. এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজল হোসেন রিমন প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category