অধিকাংশ ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে অপরাধসমূহ হচ্ছে তার মধ্যে fraud and deception অন্যতম।
Fraud and deception এর মত অপরাধ সমাজের আদি থেকেই বর্তমান ছিল এবং এই সংক্রান্ত আইন প্রথম থেকেই পৃথিবীর সব দেশেই রয়েছে।
প্রযুক্তির সম্প্রসারনের সাথে সাথে এই অপরাধের ধরন এবং মাত্রা বহুগুনে বেড়ে গেছে। অপরাধের ধরনের পরিবর্তনের মধ্যে কম্পিউটার এবং অন্যান্য এ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস্ ব্যবহার করে নিজের পরিচয় গোপন করে বা অন্যের পরিচিতি ফেইক করে ডিসেপটিপ কাজ করে অনৈতিকভাবে এবং অবৈধভাবে নানাভাবে লাভবান হওয়া। এই ধরনের অপরাধ এখন সাইবার ক্রাইম হিসেবে পরিচিত।
সাইবার ক্রাইম এবং এ সংক্রান্ত আইন নিয়ে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সব দেশে বহুল আলোচিত। প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সাথে সাথে পৃথিবীর উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশসমূহের সরকারসমূহের জন্য সাইবার ক্রাইম দমন একটি নতুন এবং কঠিন চ্যালেজ্ঞ।
সাইবার ক্রাইমে জড়িত অপরাধীরা জানে হয়তো এই ধরনের অপরাধ প্রমান করা সহজ হয়না বা সব দেশে যথাযথ আইন নাই। অপরাধীরা desperately অপরাধ করে যাচ্ছে।
এফবিতে ফেইক আইডি খুলে প্রতারনা করা একটি স্বাভাবিক ঘটনা। মেসেজ্ঞারে সহজেই অপরপক্ষকে (বিশেষ করে বিপরীত লিঙ্গকে) নিজের সম্পর্কে ডিসেপটিপ আইডেনটিটি তুলে ধরে ফ্রডিউলেন্ট এ্যাক্ট করে থাকে।
যে এই অপরাধ করে সে নিজেও জানেনা যে তার এ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি প্রকারান্তরে তার বিরুদ্ধে ক্রাইমের এভিডেন্স তৈরী করছে।
অপরপক্ষে পৃথিবীর সব দেশেই fraud and deception law রয়েছে। বরং যারা ভাবছেন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধ করার পর পার পেয়ে যাবেন তারা আহম্মকের সর্গে বাস করছেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবহৃত ডিভাইসটি আপনার against -এ evidenced হয়ে থাকল।
সুতরাং যারা প্রযুক্তির অপব্যবহার করে অপরাধ করছেন-বিশেষ করে fraud and deception তাদের detect করা কিন্তু matter of a sec। অন লাইনে এ্যাকটিভিটি করার পূর্বে warning এবং বিধিমালা পড়ে নেয়া সবার জন্য জরুরী।
Leave a Reply