এ সত্য প্রমাণিত যে
রুমালি রাতের আদোরে
ভিজিয়ে আতরে
তোমাকে আর দেখা হয়না আমার ۔۔۔l
জানতামনা তো
টেরও পাইনি কখন খুলেছে দুয়ার
কখন গালের টোলে
খানিক মনের ভুলে
বটের ঝুড়ির টানে নেমে গ্যাছে কপালের চূর্ণ অলোক,
ল্যাম্পের অসুখী আলোর নিচে
ভালো করে হলোনা দেখা
স্নান ঘরে জল গড়িয়ে যায়
বাথ টাবের জমাট শীতলতায় ভাসতে থাকে
ছিন্ন গোলাপের সুগন্ধি আর্তনাদ,
মৃদু কম্পন তোলে তোলে শরীরী শিহরণ,
গোলাপের খুশবুতে পুড়তে থাকে আত্মমগ্ন মোমবাতি
আর সে আগুনে ওম নিচ্ছে নিষিদ্ধ দৈত নিঃশ্বাস
পেঁচিয়ে ধরছে ময়াল সাপের মতো তাচ্ছিল্যের পাপ l
আচমকা কি দারুন জলের বিন্দু,
একটি, দুটি, অনেক ۔۔۔۔۔l
গড়িয়ে নাম কাঁধের কাছ থেকে বুকের সীমান্তে,
তবু রাতের সমুদ্রের উহ্য থাকে মৃত্যুর ফেনিল হাহাকার,
তুমি ডাক দিয়েছো !
একেবারেই নতুন স্বর, নতুন ভাষায় l
লম্বা করিডোর ওপাশে ঠান্ডা ঘরদোর,
জামার তৃতীয় বোতাম খোলা
কে আছো কোথায় কাছে এসো দুর্বিনীতা
অপেক্ষায় থাকা রসবতি ফল,
মনে রেখো۔۔۔ আমারো স্পর্ধা আছে
দংশন করবার l
Leave a Reply